হাজীগঞ্জ প্রতিনিধি, ১২ নভেম্বর ২০২৫ , ৯:১৬:৪৪ প্রিন্ট সংস্করণ
হাজীগঞ্জ প্রতিনিধি, দৈনিক খবরের ডাকঘর:
দেশি মুরগি খেতে না পারার আক্ষেপ করা এক শিক্ষিকার সম্পদ এখন এলাকাজুড়ে চর্চার বিষয়। শিক্ষিকা নিজে হাজীগঞ্জে একটি ডাবল ইউনিটের তিনতলা বাড়ির মালিক, যার নিচতলায় পরিচালিত হচ্ছে তার নিজস্ব কোচিং সেন্টার। তার স্বামী কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং পারিবারিক বাড়ি ফরিদগঞ্জে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই শিক্ষিকা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতা করছেন এবং তার কোচিং সেন্টার থেকে ভালো আয়ের পাশাপাশি নানা সরকারি সুযোগ-সুবিধাও পাচ্ছেন। অথচ সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে তিনি দেশি মুরগি খেতে না পারার অভাবের কথা তুলে ধরেন, যা ঘিরে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।
স্থানীয় এক নাগরিক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “শিক্ষকতা একটি সম্মানজনক পেশা। এ পেশায় থেকে এই ধরনের কথাবার্তা বলা সমীচীন নয়। এতে পেশার মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়।”
বিষয়টি ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে—আসলেই কি শিক্ষাপেশার কষ্ট এমন, নাকি এটি কৃত্রিম অভাবের নাটক?
তবে এটা ঠিক, শিক্ষকতা হচ্ছে একটি মহৎ পেশা। এ পেশাকে সম্মান জানানো দরকার কথায় নয়, কাজে।







